Skip to content
  • লাইভ এক্সাম
  • ফেসবুক সাইট
  • অ্যাপ্লিকেশন
হ্যালো বিসিএস  ব্লগ
  • হোম
  • আমাদের সম্পর্কে
  • বিসিএস প্রস্তুতি
  • ‘হ্যালো বিসিএস’ অ্যাপ ডাউনলোড করুন
  • ওয়েবসাইটে লাইভ এক্সাম দিন
  • স্টাডি
    • বাংলাদেশ বিষয়াবলি
    • বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
  • Toggle search form
mobile-header-image
বিসিএস প্রস্তুতি

সমাস কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?

Posted on September 16, 2023April 28, 2024 By Hello BCS
Share
Now

সমাস কাকে বলে?

অর্থসম্বন্ধ আছে এমন একাধিক শব্দের এক সঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি নতুন শব্দ গঠন প্রক্রিয়াকে সমাস বলে।

  • সমাস দ্বারা দুই বা ততোধিক শব্দের সমন্বয়ে নতুন অর্থবোধক পদ সৃষ্টি হয়। 
  • পদের বিভক্তি লোপ পায়।

সমাস শব্দের অর্থ কি?

সমাস মানে সংক্ষেপ, মিলন, একাধিক পদেরএকপদীকরণ।[বাক্যে শব্দের ব্যবহার কমানোর জন্য সমাস ব্যবহার করা হয়]।

সমাসের প্রতীতি কয়টি?

সমাসের প্রতীতী : ৫ (পাঁচ) প্রকার।

  • সমস্ত পদ
  • সমস্যমান পদ
  • পূর্বপদ
  • পরপদ
  • সমাসবাক্য/ব্যাসবাক্য/বিগ্রহবাক্য

আরও পড়ুনঃ সন্ধি কাকে বলে, কত প্রকার ও কি কি?
 

সমস্ত পদ : সমাসবদ্ধ বা সমাসনিষ্পনড়ব পদটির নাম সমস্ত পদ।

যেমন : সিংহ চিহ্নিত আসন =সিংহাসন। এখানে ‘সিংহাসন’ সমস্ত পদ।

সমস্যমান পদ :  সমাসবদ্ধ পদটির অন্তর্গত পদগুলোকে সমস্যমান পদ বলে। 

উপরের উদাহরণে সিংহ, চিহ্নিত, আসন প্রত্যেকটাই আলাদা আলাদা সমস্যমান পদ।

পূর্বপদ ও পরপদ : সমাসযুক্ত পদের প্রথম অংশ-কে পূর্বপদ এবং পরবর্তী অংশ-কে উত্তরপদ বা পরপদ বলে।

যেমন : দেশের সেবা= দেশসেবা। এখানে ‘দেশের’ হল পূর্বপদ এবং ‘সেবা’ হল পরপদ।

সমাসবাক্য/ব্যাসবাক্য/বিগ্রহবাক্য : সমস্ত পদকে ভেঙে যে বাক্যাংশ করা হয়, তার নাম সমাসবাক্য, ব্যাসবাক্য বা বিগ্রহবাক্য। যেমন- মুখ চন্দ্রের ন্যায় = মুখচন্দ্র। এখানে ‘মুখ চন্দ্রের ন্যায়’ হল ব্যাসবাক্য বা সমাসবাক্য বা বিগ্রহবাক্য।

সমাস কত প্রকার ও কি কি

সমাস ৬ প্রকার। যথাঃ-

১.দ্বন্দ্ব সমাস 

২. কর্মধারয় সমাস

৩. তৎপুরুষ সমাস 

৪. বহুব্রীহি সমাস

৫. দ্বিগু সমাস 

৬. অব্যয়ীভাব সমাস

১. দ্বন্দ্ব সমাস

যে সমাসে প্রতিটি সমস্যমান পদের অর্থের সমান প্রাধান্য থাকে এবং ব্যাসবাক্যে একটি সংযোজক অব্যয় (কখনো বিয়োজক) দ্বারা যুক্ত থাকে, তাকে দ্বন্দ্ব সমাস বলে।

উভয় অংশের অর্থের প্রধান্য (পূর্ণ অর্থ) থাকে ভাই ও বোন = ভাই-বোন। এখানে পূর্বপদ ‘ভাই’ ও পরপদ‘বোন’। ব্যাসবাক্যে ‘ভাই’ ও ‘বোন’ দুজনকেই সমান প্রধান্য দেয়া হয়েছে, দুটোতেই শূন্য বিভক্তি রয়েছে এবং দুটো পদই বিশেষ্য পদ। অর্থাৎ তিনটি শর্তই পূরণ করেছে। তাই এটি দ্বন্দ্ব সমাস। এছাড়াও ব্যাসবাক্যে ‘ও’ রয়েছে।

যেমন- তাল ও তমাল = তাল-তমাল, দোয়াত ও কলম = দোয়াত-কলম।

অলুক দ্বন্দ্ব : সমস্যমান পদের বিভক্তি সমস্ত পদে লোপ পায় না। যেমন: দুধে-ভাতে, জলে-স্থলে, দেশে-বিদেশে, হাতে-কলমে।

একশেষ দ্বন্দ্ব : ব্যাসবাক্যের একাধিক শব্দ একপদে লুপ্ত হয় এবং বহুবচন হয়। যেমন : মানুষ মানুষ মানুষ = বহুমানুষ।

বহুপদী দ্বন্দ্ব : তিন বা বহু পদে দ্বন্দ্ব সমাস  যেমন : সাহেব-বিবি-গোলাম, হাত-পা-নাক-মুখ, লাল-নীল-হলুদ ইত্যাদি।

২. কর্মধারয় সমাস

বিশেষণ বা বিশেষণভাবাপন্ন পদের সাথে বিশেষ্য বা বিশেষ্যভাবাপন্ন পদের সমাস হয় এবং পরপদের অর্থই প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয়। যেমন : নীল যে পদ্ম = নীলপদ্ম, মহান যে রাজা = মহারাজ।

আগে ধোয়া পরে মোছা = ধোয়ামোছা। (দুটি কৃদন্ত পদের সংযোগ)

যিনি জজ তিনি সাহেব = জজ সাহেব  (দুইটি বিশেষ্য পদ একটি ব্যক্তিকে নির্দেশ করে)

সুন্দরী যে লতা = সুন্দরলতা (পূর্বপদে স্ত্রীবাচক → সমস্তপদে পুরুষবাচক)

মহৎ যে জ্ঞান = মহাজ্ঞান (মহৎ ও মহান → মহা)

অধম যে নর = নরাধম (বিশেষ্য আগে এবং বিশেষণ পরে)

promotional photo

কর্মধারয় সমাস ৪ প্রকার

  • উপমান কর্মধারয়
  • উপমিত কর্মধারয় 
  • রূপক কর্মধারয়
  • মধ্যপদলোপী কর্মধারয় 

উপমান কর্মধারয়ঃ প্রত্যক্ষ কোন বস্তুর সাথে পরোক্ষ কোনো বস্তুর তুলনা করলে প্রত্যক্ষ বস্তুটিকে উপমেয়, আর যার সাথে তুলনা করা হয়েছে তাকে বলা হয় উপমান। উপমান ও উপমেয়ের একটি সাধারণ ধর্ম থাকবে। যথা- তুষারের ন্যায় শুভ্র = তুষারশুভ্র, অরুণের ন্যায় রাঙা = অরুণরাঙা।

উপমিত কর্মধারয়ঃ সাধারণ গুণের উল্লেখ না করে উপমেয়পদের সাথে উপমানের সমাসকে বলা হয় উপমিত কর্মধারয় সমাস। যেমন : মুখ (উপমেয়) চন্দ্রের (উপমান) ন্যায় = মুখচন্দ্র। পুরুষ (উপমেয়) সিংহের (উপমান) ন্যায় = পুরুষসিংহ।

রূপক কর্মধারয় : উপমান ও উপমেয়ের মধ্যে অভিন্নতা কল্পনা করা হলে রূপক কর্মধারয় সমাস। উপমেয় পদ পূর্বে বসে এবং উপমান পদ পরে বসে এবং সমস্যমান পদে ‘রূপ’ অথবা ‘ই’ যোগ করে ব্যাসবাক্য গঠন করা হয়। যেমন- বিষাদ রূপ সিন্ধু = বিষাদসিন্ধু, মন রূপ মাঝি = মনমাঝি।

মধ্যপদলোপী কর্মধারয় : ব্যাসবাক্যের মধ্যপদের লোপ পায়। যথা- সিংহ চিহ্নিত আসন = সিংহাসন, সাহিত্য বিষয়ক সভা = সাহিত্যসভা,  ঘরে আশ্রিত জামাই = ঘরজামাই।

শর্টকাট :

  • ‘উপমান কর্মধারয় সমাস’ হবে সত্য বিষয় হলে [তুষারের ন্যায় শুভ্র = তুষারশুভ্র (বিষয়টা সত্য)]
  • ‘উপমিত কর্মধারয় সমাস’ হবে অসত্য বিষয় হলে [মুখ চন্দ্রের ন্যায় = মুখচন্দ্র (বিষয়টা অসত্য]

৩. তৎপুরুষ সমাস

পূর্বপদের বিভক্তির লোপে এবং পরপদের অর্থ প্রধানভাবে প্রাধান্য পায়। যেমন- বিপদকে আপনড়ব =বিপদাপনড়ব।

বিভিন্ন প্রকার তৎপুরুষ সমাসের উদাহরণ:

নঞ্ তৎপুরুষ সমাস :  না বাচক নঞ অব্যয় (না, নেই, নাই, নয়) পূর্বে বসে। যথা- ন আচার = অনাচার, নকাতর = অকাতর, ন লে․কিক = অলে․কিক, নয় ধর্ম = অধর্ম। এরূপ- অনাদর, অস্থির, অসুখ,অনশন, অচেনা, বেতমিজ, অকাল,আকাঁড়া, ইত্যাদি।

উপপদ তৎপুরুষ সমাস : কৃদন্ত পদের সঙ্গে উপপদের সমাস। যেমন- জলে চরে যা = জলচর, জল দেয় যে = জলদ, পঙ্কে জন্মে যা = পঙ্কজ। এরূপ- সত্যবাদী, ইন্দ্রজিৎ ছেলেধরা,পকেটমার, হাড়ভাঙ্গা, মাছিমারা,ঘরপোড়া ইত্যাদি।

দ্বিতীয়া তৎপুরুষ সমাস : পূর্বপদের বিভক্তি (কে, রে) ইত্যাদি লোপ পায়।  যথা- দুঃখকে প্রাপ্ত = দুঃখপ্রাপ্ত, পদকে আপনড়ব = বিপদাপনড়ব, বইকে পড়া = বই-পড়া। চিরকাল ব্যাপিয়া সুখী = চিরসুখী, ক্ষণকাল ব্যাপীয়া স্থায়ী(ব্যাপ্তি অর্থে) = ক্ষণস্থায়ী।

তৃতীয়া তৎপুরুষ সমাস : পূর্বপদে তৃতীয়া বিভক্তির (দ্বারা,দিয়া, কর্তৃক ইত্যাদি) লোপ পায়। যথা : মধু দিয়ে মাখা = মধুমাখা, জন, দ্বারা আকীর্ণ = জনাকীর্ণ, পুষ্প দিয়া অঞ্জলি = পুষ্পাঞ্জলি, মন দিয়ে গড়া = মনগড়া, শ্রম দ্বারা লব্ধ = শ্রমলব্ধ।

চতুর্থী তৎপুরুষ সমাস : পূর্বপদে চতুর্থী বিভক্তি (কে, জন্য, নিমিত্ত ইত্যাদি) লোপ পায়। যথা- বসতের নিমিত্ত বাড়ি = বসতবাড়ি, বিয়ের জন্য পাগলা = বিয়েপাগল, তপের নিমিত্ত বন = তপোবন, গুরুকে ভক্তি = গুরুভক্তি.ইত্যাদি। 

পঞ্চমী তৎপুরুষ সমাস : পূর্বপদে পঞ্চমী বিভক্তি (হতে,থেকে ইত্যাদি) লোপ পায়। যথা- খাঁচা থেকে ছাড়া =খাঁচাছাড়া, বিলাত হতে ফেরত = বিলাতফেরত, ইতি হতে আদি = ইত্যাদি.

ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস : পূর্বপদে ষষ্ঠী বিভক্তির (র, এর) লোপ পায়। যথা- চায়ের বাগান = চাবাগান, রাজার পুত্র = রাজপুত্র, বিশ্ব বিদ্যার আলয় = বিশ্ববিদ্যালয়, পুষ্পের সে․রভ = পুষ্পসৌরভ।

সপ্তমী তৎপুরুষ সমাস : পূর্বপদে সপ্তমী বিভক্তি (এ, য়,তে) লোপ পায়। যেমন- রঙ্গে ভরা = রঙ্গভরা, পূর্বে, পূর্বে ভূত = ভূতপূর্ব, পূর্বে অদৃষ্ট = অদৃষ্টপূর্ব। 

অলুক তৎপুরুষ সমাস : হাতের পাঁচ, মামার বাড়ি, সাপের পা, মনের মানুষ, কলের গান, ঘিয়ে ভাজা ইত্যাদি। কিন্তু, ভ্রাতার পুত্র =ভ্রাতুষ্পুত্র (নিপাতনে সিদ্ধ)।

৪৭ তম বিসিএস প্রস্তুতি

৪৭ তম বিসিএস পরিপূর্ণ প্রস্তুতি নিতে এখনই এনরোল করুন।

Enroll Now

৪. বহুব্রীহি সমাস

 সমস্যমান পদগুলোর কোনটির অর্থ না বুঝিয়ে, অন্য কোন পদকে বোঝায়। যথা- বহু ব্রীহি (ধান) আছে যার = বহুব্রীহি। আয়ত লোচন যার = আয়তলোচন (স্ত্রী), মহান আত্মা যার= মহাত্মা নীল বসন যার= নীলবসনা, ধীর বুদ্ধি যার = ধীরবুদ্ধি।

বহুব্রীহি সমাসের বিভিন্ন প্রকারভেদ

সমানাধিকরণ বহুব্রীহি : পূর্বপদ বিশেষণ ও পরপদ বিশেষ্য হয়। যেমন- হত হয়েছে শ্রী যার = হতশ্রী, খোশ মেজাজ যার = খোশমেজাজ, দু কান কাটা যার = দু কানকাটা। ইত্যাদি।

ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি : পূর্বপদ এবং পরপদ যদি বিশেষণ হয় না। যেমন- আশীতে (দাঁতে) বিষ যার = আশীবিষ, কথা সর্বস্ব যার = কথাসর্বস্ব।

ব্যতিহার বহুব্রীহি :  ক্রিয়ার পারস্পরিক অর্থে । যথা : হাতে হাতে যে যুদ্ধ = হাতাহাতি, কানে কানে যে কথা = কানাকানি। এরূপ ভাবে গালাগালি, দেখাদেখি, লাঠালাঠি, চুলাচুলি,কাড়াকাড়ি।

ন্ঞ্ বহুব্রীহি : বে (নাই) হেড যার = বেহেড, না (নাই) চারা (উপায়) যার = নাচার। নি (নাই) ভুল যার = নির্ভুল, ইত্যাদি। এরকম-  নিরুপায়, অবুঝ, অকেজো,, বেহুঁশ, বেতার ইত্যাদি।

মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি :  বিড়ালের চোখের ন্যায় চোখ যে নারীর = বিড়ালচোখী, হাতে খড়ি দেওয়া হয় যে অনুষ্ঠানে= হাতেখড়ি। 

সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি : পূর্বপদ সংখ্যাবাচক এবং পরপদ বিশেষ্য হলে এবং সমসÍপদটি বিশেষণ হয়। এ সমাসে সমস্তপদে ‘আ’ ‘ই’ যুক্ত হয়। যথা- দশ গজ পরিমাণ যার = দশগজি, চৌ (চার) চাল যে ঘরের = চৌচালা। এরূপ- একগুয়ে, দোতলা, দোলনা, একতারা, সেতার, ইত্যাদি।

promotional photo

নিপাতনে সিদ্ধ : অন্তর্গত অপ যার = অন্তরীপ, দু দিকে অপ যার = দ্বীপ, নরাকারের পশু যে = নরপশু, জীবিত থেকেও যে মৃত = জীবন্মৃত, ইত্যাদি।

৫. দ্বিগু সমাস :

সমাহার (সমষ্টি) বা মিলন অর্থে সংখ্যাবাচক শব্দের সঙ্গে বিশেষ্য পদের সমাস হয় । দ্বিগু সমাসে সমাসনিষ্পনড়ব পদটি বিশেষ্য পদ হয়।

তিন মাথার সমাহার = তেমাথা, 

তিন কালের সমাহার = ত্রিকাল, 

চৌ․রাস্তার সমাহার= চৌ․রাস্তা, 

শত অব্দের সমাহার = শতাব্দী,

ত্রি (তিন) পদের সমাহার = ত্রিপদী

পঞ্চবটের সমাহার- পঞ্চবটী, ইত্যাদি। 

এরূপ- ত্রিমোহিনী, , চতুর্ভুজ, তেরনদী, পঞ্চভূত,অষ্টধাতু , সাতসমুদ্র

ইত্যাদি।

আরও পড়ুনঃ বিসিএস বাংলা ব্যাকরণ প্রস্তুতি 

৬. অব্যয়ীভাব সমাস

পূর্বপদে অব্যয়যোগে নিষ্পনড়ব সমাসে অব্যয়েরই অর্থের প্রাধান্য থাকে। যেমনঃ

  • প্প্রতিচ্ছায়া, প্রতিচ্ছবি, প্রতিবিম্ব – প্রতিনিধি অর্থে (প্রতি) 
  • বিরুদ্ধ পক্ষ = প্রতিপক্ষ, বিরুদ্ধ – প্রতিদ্বন্ধী অর্থে (প্রতি) :
  • প্রতিকূল, প্রত্যুত্তর – কূল 
  • ক্ষণে ক্ষণে = প্রতিক্ষণে, ক্ষণ ক্ষণ = অনুক্ষণ, হপ্তা হপ্তা
  • বিরুদ্ধ বাদ = প্রতিবাদ, বিরুদ্ধ কূল = প্রতিকূল। – বিরোধ (প্রতি)
  • ভাতের অভাব = হা-ভাতে। – অভাব (হা) 
  • ভাবনার অভাব = নির্ভাবনা, জলের অভাব = নির্জল, উৎসাহের অভাব = নিরুৎসাহ। – অভাব (নিঃ = নির)
  • কণ্ঠের সমীপে = উপকণ্ঠ, কূলের সমীপে = উপকূল। – সামীপ্য (উপ)
  • উপগ্রহ, উপনদী। – ক্ষুদ্র অর্থে (উপ). ইত্যাদি

সমাস ও সন্ধির মধ্যে পার্থক্যঃ

সমাস অর্থ একাধিক শব্দের মিলন। আর সন্ধি হচ্ছে দুটি ধ্বনির মিলন। 

সাদৃশ্যঃ

সমাস ও সন্ধির মধ্যে সাদৃশ্য হচ্ছে বাক্য সীমিত ও সৌন্দর্য সৃষ্টি।

বৈসাদৃশ্যঃ

১। সন্ধি হয় বর্ণের সঙ্গে বর্ণের মিলনে। সমাস হয় পদের সঙ্গে পদের মিলনে।  

২। সমাসে অর্থভিত্তিক মিলন হয়। সন্ধিতে উচ্চারনভিত্তিক মিলন হয়।

৩। সন্ধিতে বিভক্তি লোপ পায় না। সমাসে আলোপ সমাস ছাড়া বিভক্তি লোপ পায়। 

সমাস চেনার উপায়

অর্থ প্রাধান্যের ভিত্তিতেঃ

সমাস = পূর্বপদের অর্থ প্রাধান্য = পরপদের অর্থ প্রাধান্য

দ্বন্দ্ব = আছে = আছে 

কর্মধারয়, তৎপুরুষ, দ্বিগু = নাই = আছে 

অব্যয়ীভাব = আছে = নাই 

বহুব্রীহি = নাই = নাই 

ব্যাসবাক্য দেখে চেনার উপায়ঃ

সমাস হবে = ব্যাসবাক্যে থাকলে

দ্বন্দ্ব সমাস = এবং, ও, আর

কর্মধারয় = যে, যিনি, যেটি

promotional photo

তৎপুরুষ = বিভক্তি লোপ পেলে

দ্বিগু = সমাহার থাকলে

বহুব্রীহি = যার, যাতে

অলুক = বিভক্তি লোপ না পেলে

বাংলা ব্যাকরণের সমাস একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিসিএস সহ বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় সমাস থেকে প্রায়ই প্রশ্ন আসে। তাই এই বিষয়ে গুরুত্ব সহকারে প্রস্তুতি নিতে হয়।

1
পোস্টটি শেয়ার করুন !
Hello BCS Promotional Image
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য Tags:bcs bangla prepararrtion, job preparation, somas, বাংলা ব্যাকরণ প্রস্তুতি, বিসিএস বাংলা প্রস্তুতি, সমাস
📖

Related Blog

বিসিএস প্রস্তুতি
৪৪ তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার…

৪৪ তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ থেকে শুরু…...

Read More »
Hello BCS January 2, 2023
বিসিএস প্রস্তুতি
বিসিএস প্রস্তুতিঃ বাংলাদেশের উপজাতি সম্পর্কিত…

যে জনগোষ্ঠী আলাদা রাষ্ট্র গঠন করতে পারে না এবং পারলেও…...

Read More »
Farzana Mahbub August 1, 2022
বিসিএস প্রস্তুতি
প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন…

বিগত সালের প্রশ্ন সমাধানের মাধ্যমে প্রায় ২০%-৩০% পর্যন্ত প্রশ্ন কমন…...

Read More »
Hello BCS June 18, 2023

হ্যালো বিসিএস

বিসিএস, প্রাইমারি এবং ব্যাংক প্রস্তুতি ও লাইভ এক্সাম এপ।

অন্যান্য

  • HTML Sitemap
  • Privacy Policy
  • Terms and Conditions
  • আমাদের সম্পর্কে

আমাদের সাইট টি শেয়ার করুন

Copyright © 2025 হ্যালো বিসিএস ব্লগ.

Powered by LIILab